অনৈতিহাসিক : প্রধানমন্ত্রী মানবিক ।। মানবিক মানুষ চাই

মুহম্মদ শফিকুর রহমান :

কোনভাবেই যেন খাদ্য সংকট সৃষ্টির কারণ না ঘটে সেজন্য আগে থেকেই বেশ কিছু বাস্তব ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বর্তমান বিশ্বের মানবিক প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের কোভিড ১৯ বা করোনা সংক্রমণের প্রথম থেকে দেশ-বিদেশের অনেকেই আগাম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, করোনা পরবর্তীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের দেশে দেশে খাদ্যাভাব ও দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। মাসের পর মাস কৃষি-শিল্প ব্যবসা বাণিজ্য ক্ষেত্রে উৎপাদন ও কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে এবং হচ্ছে তাতে করে দুর্ভিক্ষ হওয়াটাই স্বাভাবিক। অবশ্য বাংলাদেশের জনগণ তথা কৃষিজীবী মানুষ বসে নেই তারা এবারও বোরো ধান চাষে বাম্পার ফলন ঘটিয়েছেন। কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী গার্মেন্টস শিল্পে উৎপাদন এবং রপ্তানি বন্ধ রয়েছে বহিঃবিশ্বে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীরা দলে দলে দেশে ফিরে আসছেন। রেমিটেন্স একেবারেই কমে গেছে।

এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী বেশি জোর দিয়েছেন উৎপাদনের ওপর। বিশেষ করে কৃষি ক্ষেত্রে এক ইঞ্চি জমিও যাতে পতিত না থাকে সে জন্য দেশবাসীর প্রতি উদাও আহ্বান জানিয়েছেন। করোনা সংক্রমনের শুরু থেকেই প্রায় প্রতিদিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই আহ্বান জানিয়ে কয়েকটি বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়েছেন :
• এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখা যাবে না
• যে জমি ধান উৎপাদন বান্ধব তাতে ধানই চাষ করতে হবে
• যে জমি ধান উৎপাদন বান্ধব নয় তাতে শাকসবজি ফল ফলাদি আবাদ করতে হবে
আগাম পদক্ষেপ হিসেবে এ ঘোষণাও দেয়া হয়েছে সরকার এবার ২০ লাখ টন খাদ্য মজুত করবেন। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে খাদ্য মজুতের বিকল্প নেই। এজন্য যে, করোনা এবার বিশ্বের দুই শতাধিক দেশে ছড়িয়েছে এবং বাংলাদেশের মত সেসব দেশেও উৎপাদন বন্ধ।

এমনকি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ আমেরিকাও অলস বসে আছে। খবর বেরিয়েছে সে দেশে দেড় কোটি শ্রমজীবী কর্মজীবী মানুষ বেকার হয়ে পড়েছে। ভিয়েতনাম, মায়ানমার, ভারত, ভূটান, মেক্সিকোর মত নিকট ভবিষ্যতে আগের মত চাল ডাল শাকসবজি ফল ফলাদি রপ্তানি করবে কিনা সেটি একটি প্রশ্ন। যেখানে বড়-ছোট ধনী-দরিদ্র সব এক কাতারে সেখানে কে কাকে সাহায্য করবে? নিজের পায়ে দাঁড়ানোটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সেটাই আমাদের দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবার আগে উপলব্ধি করেছেন এবং সঙ্গে সঙ্গে একটার পর একটা পদক্ষেপ নিয়ে চলেছেন। কারণ গোটা বাংলাদেশ, বাংলাদেশের জনগণ, জল-বায়ু মাটি, গাছ-পালা, উদ্ভিদ পশু-পাখি সবকিছু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নথদর্পমে। তিনি জানেন কোন অঞ্চলের মাটি কেমন, কোন এলাকার মানুষ কর্মঠ, কোন অঞ্চলের মানুষ অলস, কোন অঞ্চলে কোন ফসলের ফলন বেশি হয়। এদিক থেকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। তাই আমরাও আল্লাহকে স্মরণ করে বলতে পারি বাংলাদেশে কোন দুর্ভিক্ষ হবার সম্ভাবনা নেই।

তবে হ্যাঁ চক্রান্তকারীরা কিন্তু কেউ বসে নেই।বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিএনপি নামক বিষবৃক্ষটি হিসেবে আজো টিকে আছে। সাংগঠনিকভাবে দলটি নিভু নিভু হলেও চক্রান্তকারী হিসেবে এক নম্বর সাথে রয়েছে যুদ্ধাপরাধী জামাত-শিবির। আফটার অল দলটির প্রতিষ্ঠাতা মিলিটারি জিয়াতো বঙ্গবন্ধুর খুনি খন্দকার মোশতাকেরই ১৫ আগস্ট ট্রাজেডি ঘটানোর সহযোগী-সহখুনি। এ দলের নেতাদের রক্তেই চক্রান্ত, রক্তেই বেইমানি। যারা জাতির পিতার খুনিদের পেট্রোমাইজ করে ঘৃণা করেনা ক্ষমতায় পার্লামেন্টে বসায় তারা আর যাই হোক গায়ের চামড়া যত ফর্সাই হোক হিউম্যান বিইং নয়। করোনা শুরু হবার পর থেকে হঠাৎ বেকার হয়ে পড়া শ্রমজীবী কর্মজীবী এবং হতদরিদ্র মানুষের পাশে না দাঁড়িয়ে চিবায়ত অভ্যাসমত সরকার বা আওয়ামী লীগের দোষ-ত্রুটি খুঁজে বেড়াচ্ছে। দলের দুই শীর্ষ নেতা উভয়ই করাপশন চার্জে দণ্ডপ্রাপ্ত। একজন সম্প্রতি মুচলেকা দিয়ে ছয় মাসের জন্য পলিটিক্যাল কোয়ারেন্টাইনে গুলশানের বাসায় উঠেছেন আরেকজন অর্থাৎ দুই নম্বর একইভাবে করাপশন চার্জে মাথায় নিয়ে লন্ডনে পলাতক। আবার পলাতক অবস্থায় বড় বড় বুলি আওড়াচ্ছেন। ২/৩ দিন আগে কাগজে দেখলাম বিএনপি দুই কোটি মানুষের মধ্যে ত্রাণ কার্য পরিচালনা করবে। স্মরণীয় যে ২ কোটি মানুষের মধ্যে। প্রশ্নটি হল এত ত্রাণের টাকা তারা পেলেন কোত্থেকে? নিশ্চয়ই এই খবরটিও তাদের স্বাধীনতার ঘোষকএর মত ভুয়া মানুষের চোখে ধুলো দেওয়া। আমি নিজেও তো জানলাম বিএনপি দুই কোটি মানুষকে ভাত খাওয়াবে এখন প্রশ্ন হলো এক বেলা না ক’বেলা তা-তো কেউ খোঁজ নিতে যাবে না। নিউজতো হয়ে গেল।

এই গেল একটি। আরেকটি বিষবৃক্ষ হল জামাত-শিবির। এটি আবার খোলস পাল্টে নতুন নাম ধারণ করেছে। নাম দিয়েছে এ বি পার্টি (আমরা বাংলাদেশ পার্টি) মূলত এই এ বি পার্টির পুরো নাম হওয়া উচিত (অল বাটপার পার্টি)। নামের মধ্যেও কি বাটপারিটা করেছে পাঠক দেখুন। আপনি যখন এই পার্টির নাম নেবেন তখন আমরা শব্দটি উচ্চারণ করতে হবে। অথচ আপনি মনেপ্রাণে এই পার্টি ও পার্টির নেতাদের ঘৃণা করেন। এই দলটি যুদ্ধাপরাধীতো বটেই চরমভাবে সন্ত্রাসী প্রতিক্রিয়াশীল। অথচ মূলদল বাদ দিয়ে এদের অন্যসব সংগঠনের নাম আধুনিক এবং সাম্প্রদায়িকতার গন্ধমুক্ত। যেমন এদের দুটি পত্রিকার নাম সংগ্রাম, সোনার বাংলা, এছাড়া রয়েছে পাঠকসমাজ, মসজিদ সমাজ ইত্যাদি। যেমন বুদ্ধিজীবী হত্যার জন্য যে দল বানিয়েছিল তার নাম ছিল আলবদর।তাদের এই এ বি পার্টি মূলত নিষ্ক্রিয় জামাতকে সংক্রিয় করা বা আধুনিক গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে জমিন খুঁজে বেড়ানো।তারা বুঝে ফেলেছে জামাত নামে কোন রাজনৈতিক দল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে জমি পাবে না তাই নতুন নামে নতুন চেহারায় চেষ্টা করলে হয়তো কিছুটা জমিন পাওয়া যেতেও পারে। এবং আমি মনে করি এটি তারেক-রাজুকে যৌথ প্রযোজনা।

আমাদের ভুলে যাবার কথা নয় জামাতের অন্যতম এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক।এই ব্যারিস্টার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বারের সদস্য ছিলেন এবং ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়া নিজামী-মুজাহিদ কামরুজ্জামান কাদের মোল্লার সমকক্ষ নেতা ছিলেন। এক পর্যায়ে ঐ আলবদর কতগুলো বক্তব্য উপস্থাপন করে। যেমন একাত্তরের ভূমিকা জন্য ভুল স্বীকার করা দরকার এবং না করায় রাজ্জাক জামাত থেকে রিজাইন করে লন্ডন পালিয়ে যায়। পালাবার আরেকটি কারণ হল এতদিন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার পরিপূর্ণভাবে চলছিল। ব্যারিস্টার রাজ্জাকও যে এর মধ্যে পড়তে পারেন তেমন একটি গুঞ্জন ছিল ঢাকায়। তারপরও রাজ্জাক যদি বেঁচেও যান তখন আবার দেশে ফিরবেন। আপাতত সাবেক শিবিরদের নিয়ে এ বি পার্টি গঠন করা হলেও তখন ব্যারিস্টার রাজ্জাক হবেন বাংলাদেশ জামাতের মূল নেতা।

এই এ বি পার্টি স্যাকুলার রাজনীতির ধারণা গ্রহণ করলেও তারা জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, জাতির পিতা সম্পর্কে কিছু বলেনি। এমনকি তাদের যে ঘোষণা যতোটুকু কাগজে এসেছে তাতে কোথাও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি। অর্থাৎ তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাস করে কিনা সে সম্পর্কেও কিছু বলেনি। মূলত তাদের এই খোলস পালটানো নতুন কোনো ব্যাপার নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া ক্ষমতায় এলে জামাতের প্রভাবশালী নেতা মাওলানা আব্দুর রহিমকে প্রধান করে ইসলামী ঐক্যজোট নাম দিয়ে মিলিটারি জিয়ার পৃষ্ঠপোষকতায় দেশব্যাপী চরম ঘৃণার মধ্যেও রাজনীতির নিরাপদ সিঁড়িতে আবার পা রাখে। এবং ১৯৭৯ সালের পার্লামেন্টেও বসে। তারপরতো জিয়া গোলাম আযমকে (জামাতের তৎকালীন প্রধান নেতা) দেশে ফিরিয়ে এনে জামাতকে স্বনামে রাজনীতি করতে দেয়। পরবর্তীতে খালেদার আচল ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাও শেয়ার করে। শহীদের রক্তরঞ্জিত পবিত্র পতাকা গাড়িতে উড়ায়।ইকবাল সোবহান চৌধুরীর মাধ্যমে প্রেসক্লাব অঙ্গনেও জায়গা করে নেয়। তারা নিজেরা হজে বিশ্বাস করে কিনা জানিনা তবে প্রতি বছর বেশ কিছু সাংবাদিককে হজ করার সুযোগ করে দেয়। এখনও বর্তমান জামাত পাকিস্তানের জামাতের শাখা এবং পাকিস্তানি পন্থী। এদের আদি জন্মস্থান হলো মিশরে। সম্ভবত ১৯৪১/৪২ সালে মিশরের হাসান আল-বান্না নামে এক ব্যক্তি সেদেশে মুসলিম ব্রাদারহুড নামে একটি প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দল গঠন করেন। পাকিস্তান জামাতের প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদুদী তার সাথে দেখা করে পাকিস্তান জামাত গঠন করেন। তবে এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় তেমন সুবিধা করতে পারেনি। পাকিস্তানে একটি প্রাদেশিক সরকার এবং বাংলাদেশে খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় দুটি মন্ত্রণালয় পর্যন্ত ভাগ পেয়েছিল। অন্যদিকে মুসলিম ব্রাদারহুডও আজকের অল বাটপার পার্টি বা এ বি পার্টির মতো খোলস পাল্টে মুসলিম ব্রাদারহুডের পরিবর্তে জ্যাস্টস পার্টি নাম দিয়ে মিশরে ক্ষমতায় চলে গিয়েছিল। তবে অল্প দিনের জন্য। মিশরের জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছিল। অবশ্য দুঃখজনক হলেও সত্য যে মুসলিম ব্রাদারহুড এই মুহূর্তে কামাল আতাতুর্কের তুরস্কে ক্ষমতাশীল রয়েছে। জামাতের আন্তর্জাতিক সংযোগ হল আফগানিস্থানের তালেবান আল-কায়েদা, ইরাকের ইসলামী স্টেট, নাইজেরিয়ার বোকো হারাম ইত্যাদি সন্ত্রাসী সংগঠন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গ্রুপ গুলো হল হিজবুল মুজাহিদ, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, আল্লাহর দল ইত্যাদি। এরা দেশের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করে একটা ব্যাপার জানা দরকার জামাত-এর নামের সাথে ইসলামী লেখা থাকলেও জামাত কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নয়। এটি সম্পূর্ণরূপে ইসলামের নামে রাজনীতি করার দল তবে এইসব জামাতি দল এবং গ্রুপও বিএনপি’র মত দিশেহারা নিভু নিভু ।

আমাদের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কৃষকের উৎপাদিত পন্য বাজারজাতকরন। এই গেল একদিক আরেকদিক হল ভোক্তাদের চাহিদাপুরন। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেশেষ করে চরাঞ্চল ও উপকূলীয় একটি বড় ধরনের কৃষিপন্য হল তরমুজ এবং বাংগি। এর চাষও সহজ। ভোক্তাদের কাছে এর চাহিদাও ব্যাপক। এ অবস্থায় কৃষক যদি তার এই পন্য সময়মত বিক্রী করতে না পারে দেশের কৃষি অর্থনীতিতে বড় ধরনের ঘাটতি হবে। কথাইতো আছে “কৃষক বাঁচলে দেশ বাচবে”।
এমনি চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলা করে চলেছেন। দেশব্যাপী দুস্থ কর্মহীন হতদরিদ্র মানুষের মধ্যে ত্রাণকার্য পরিচালনা করেছেন। সাথে সাথে করোনা পরবর্তী আগামী দিনে যাতে খাদ্য সংকট দেখা না দেয় তাও এখন থেকেই পদক্ষেপ নিচ্ছেন এবং বাস্তবায়ন করেছেন। আমাদের সামনে চুয়াত্তরের অভিজ্ঞতা রয়েছে।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এসব প্রশ্নে সচেতন রয়েছে। তবে বিএনপি জামাতের গতিবিধি লক্ষ্য রাখতে হবে।সেদিন ফুড সেক্রেটারি ছিলেন বিএনপি’র বর্তমান স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানের পিতা আব্দুল মমিন খান। ঐ সময়ই বঙ্গবন্ধু সরকারের নগদ টাকায় কেনা পিএশ কোর এইট্রির চাউলের জাহাজ পথে দেরি করে প্রায় একমাস পর দেশের বন্দরে ভিড়েছিল। জিয়া মমিন খানকে মন্ত্রী বানিয়ে পুরস্কার দিয়েছিলেন। তখন অভ্যন্তরীণ যাতায়াত ব্যবস্থা বা পণ্য পরিবহনও আজকের মতো সহজ ছিলনা। মুক্তিযুদ্ধ উত্তর বিশ্বস্তদেশ অনেক স্থানে যোগাযোগ ব্যবস্থাও ছিলনা। আজ সে পরিস্থিতি নেই।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে ঈর্ষণীয় উচ্চতায় তুলে এনেছেন। এবারও করোনা মোকাবেলা করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবেন ইনশাল্লাহ।শেখ হাসিনা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মানবিক প্রধানমন্ত্রী।

ঢাকা- ০৭ মে ২০২০
লেখক- এমপি
সাবেক সভাপতি, জাতীয় প্রেসক্লাব
ই-মেইল- balisshafiq@gmail.com

শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

০১৭১৬৫১৯৫৪১ (বার্তা বিভাগ)