ফরিদগঞ্জে ১৩ ইউপিতে নৌকার দাবিদার ১১০জন : ভোটার ছেড়ে ঢাকায় প্রার্থীরা

কে এম নজরুল ইসলাম :
অবশেষে ঘোষিত হলো নির্বাচনী তফসিল। পঞ্চম ধাপে নাম এলো ফরিদগঞ্জ উপজেলার। আর তাতে যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচলো অনেকেই। দীর্ঘদিনের অপেক্ষার পালা শেষ হয়েছে বলে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে খুশি সকলে। তবে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে নয়, ছুটেছেন ঢাকায়।

দলীয় মনোনয়ন পেতে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীরা এখন ঢাকায় অবস্থান করছেন। যারা এখনো যাননি তারা যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ও মনোনয়ন নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় নেতাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। অবশ্য এ বছর মনোনয়ন বঞ্চিত অনেকে নির্বাচনে অংশ নিবেন বলে শোনা যাচ্ছে।

তবে ব্যতিক্রম বিএনপির ক্ষেত্রে। বিএনপি এই নির্বাচন বর্জন করায় দলীয় মনোনয়ন দিচ্ছে না দলটি। তারপরও ফরিদগঞ্জের সব ইউনিয়নে বিএনপির একাধিক চেয়ারম্যান প্রার্থী থাকার আভাস পাওয়া যাচ্ছে এবার। আওয়ামী লীগের বহুমুখী কোন্দলকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চাইছেন তারা। তবে কোন্দল আছে বিএনপিতেও। তাই স্বতন্ত্রের মোড়কে একক প্রার্থী নিশ্চিত নয় তাদেরও।

আগামী ৫ জানুয়ারি ফরিদগঞ্জে ইউপি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। নমিনেশন পেপার সংগ্রহ করে মনোনয়ন দাখিল চলবে ডিসেম্বরের ৭ তারিখ পর্যন্ত। বাছাই হবে ৯ ডিসেম্বর এবং প্রতীক বরাদ্দ হবে ১৭ ডিসেম্বরে। এর মধ্যে ১০-১১ ডিসেম্বরে আপিল দায়ের ও ১৩-১৪ ডিসেম্বরে আপিল নিষ্পত্তির পালা শেষ হবে এবং ১৫ ডিসেম্বরে মনোনয়ন প্রত্যাহার করার সুযোগ রেখেছে ইসি।

নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচনী মাঠের চেয়ে প্রভাবশালী নেতাদের বাসা অনেক বেশি সরগরম। প্রার্থীদের মধ্যে বেশ তোড়জোড় লক্ষ্য করা গেছে গত দু’দিন ধরে। জানা গেছে, অধিকাংশ সম্ভাব্য প্রার্থী এখন ঢাকায় নিজ নিজ আবহে চেষ্টা-তদ্বির করছেন। মনোনয়ন না পেলে স্বতন্ত্র হিসেবেও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন কেউ কেউ।

এদিকে ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গত মাসে সম্পন্ন হয়েছিল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের তৃণমূল বর্ধিত সভার সকল কার্যক্রম। ১২ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত ১৩টি ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের পরিচালনায় বর্ধিত সভার কার্যক্রম চলছিল। যেখানে প্রস্তাব ও সমর্থনের মাধ্যমে মোট ৯১জন মনোনয়ন প্রত্যাশীর নাম পাওয়া গেছে। সেই তালিকায় পরে বিভিন্নভাবে যুক্ত হয়েছেন আরও ১৯জন। সব মিলিয়ে ১১০জন মনোনয়ন প্রত্যাশী নৌকা প্রতীক পাবার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাবেন।

ফরিদগঞ্জে বিভিন্ন নেতার অনুসারী মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ভিড় এবার বিগত যে কোনো বছরের চেয়ে অনেক বেশি। এ পর্যন্ত ১১০জন প্রার্থীর শোনা যাচ্ছে ১৩টি ইউনিয়নে। ২নং বালিথুবা পূর্ব ইউনিয়নে চেয়ারম্যান মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে ৫জন প্রার্থীর নাম প্রস্তাব ও সমর্থনের মাধ্যমে ঘোষিত হয়েছে এবং পরে আরো ১জনের নাম যুক্ত হয়েছে। এই ৬জন হলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা জিএম হাছান তাবাচ্ছুম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই মজুমদার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশীদ, আওয়ামী লীগ নেতা মহসীন তপদার, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেন খোকন তালুকদার ও আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান।

৪নং সুবিদপুর পশ্চিম ইউনিয়নে ৬জনের নাম ঘোষিত হয়। পরে যুক্ত হয় আরো ১জনের নাম। মোট ৭জন। তারা হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বাচ্চু মিয়া মজুমদার, সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন মিন্টু পাটওয়ারী, সাধারণ সম্পাদক আঃ মালেক মোহন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম শুকু, আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল হায়দার চৌধুরী জিন্নাহ, সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন মামুন এবং ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আহমেদ।

৩নং সুবিদপুর পূর্ব ইউনিয়নে ১০জনের নাম ঘোষণা করা হয়। পরে তালিকায় যুক্ত হয় আরো ১জন। এই ১১জন হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান মাওলানা শরাফত উল্যাহ, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বাবু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম পাটওয়ারী, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি কামরুল ইসলাম রোমান, আওয়ামী লীগ নেতা মো. শরীফ মজুমদার, জেলা যুবলীগ নেতা জসিম উদ্দিন, আলমগীর হোসেন জুয়েল, আনোয়ার হোসেন, কাদির মোল্লা, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আলম পাটওয়ারী কবির ও ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক জানিবুল হক জুয়েল।

৫নং গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়নে ৮জনের নাম উঠে আসে এবং পরে যুক্ত হয় ১জনের নাম। মোট ৯জন। তারা হলেন- বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল গনি বাবুল পাটওয়ারী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ভদ্র, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার খোকন আকন্দ, ঢাকাস্থ প্রাক্তন ছাত্রলীগ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বেনজির আহম্মেদ সুমন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আলী মজুমদার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আমির হোসেন মাস্টার, আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদ আহম্মেদ বেপারী ও ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবদুস ছাত্তার পাটওয়ারী।

৬নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নে ৩জন প্রার্থীর নাম ঘোষিত হয় এবং এই তালিকায় যুক্ত হয় আরো ৪জনের নাম। এই ৭জন হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইলিয়াস বেগ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাড. মাহাবুব আলম, আওয়ামী লীগ নেতা বুলবুল আহম্মেদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা জাকির হোসেন মিজি, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আবুল কাশেম আজাদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মাসুদ আমিন এবং আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম পাটওয়ারী।

৭নং পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নে ৮জনের নাম ঘোষণা করা হয় এবং পরে যুক্ত হন আরো ৩জন। এই ১১জন হলেন- ইউনিয়ন আওয়মী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আলী আক্কাছ ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক পি এম আক্তার, ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আনোয়ার হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা এমরান হোসেন সেলিম, ডা. মোস্তফা কামাল, প্যানেল চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ কিশোর, ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি শহিদ পাটওয়ারী, ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বশির উল্লাহ (এমএসসি), ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা আলাউদ্দিন পাটওয়ারী এবং আনিছুর রহমান।

৯নং গোবিন্দপুর উত্তর ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত তৃণমূল সভায় প্রস্তাবিত ও সমর্থিত হন ৯জন প্রার্থী এবং তালিকায় যুক্ত হয় আরো ১জন। মোট ১০জন। তারা হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ডা. মোনায়েম খান, বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল চৌধুরী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কায়েম পারভেজ লাভলু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ ফরিদগঞ্জ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ শাহআলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এমরান হোসেন মিলন ভূঁইয়া, উপজেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত আহŸায়ক হাজী সফিকুর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা আবু তাহের সরকার, সাহাজুদ্দিন মিজি রিয়াদ ও সুমন খান এবং ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি পুতুল সরকার।

১নং বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নে ৬জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রার্থী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন পরে এখানে যুক্ত হয়েছে আরো ১জন। এই ৭জন হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বাচ্চু মিয়া স্বর্ণকার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন খান (বিল্লাল মাস্টার), উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বর্তমান চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান পাটওয়ারী, ইউনিয়ন যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বাহাউদ্দিন বাহার, আওয়ামী লীগ নেতা মনির হোসেন মজুমদার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক আনিছুজ্জামান বকাউল ও উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার হারুন অর রশিদ।

১৬নং রূপসা দক্ষিণ ইউনিয়নের ৯জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রার্থী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং সেখানে যুক্ত হন আরো ১জন। এরা হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান ইসকান্দার আলী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অহিদুর রহমান, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি আ. ছাত্তার পাটওয়ারী, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহŸায়ক মহিউদ্দিন ভূঁইয়া ইরান, ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আ. কাদের খোকন, উপজেলা যুবলীগ নেতা কামরুজ্জামান সবুজ, উপজেলা যুবলীগের সদস্য জহিরুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা মুকুল খান, মনির হোসেন এবং আওয়ামী লীগ নেতা মো. শরীফ হোসেন খান।

১৫নং রূপসা উত্তর ইউনিয়নে ৮জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রার্থী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং পরে যুক্ত হন আরো ১জন। এই ৯জন হলেন- বর্তমান চেয়ারম্যান উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ওমর ফারুক ফারুকী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন পাটওয়ারী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ পাটওয়ারী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নূরের রহমান সুমন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক কাউছার উল আলম কামরুল, সাবেক যুবলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম, মাহফুজ গাজী, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ওয়ালিদ বিন পাবেল এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম সুমন।

১২নং চরদুঃখিয়ায় ৫জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং তাদের সঙ্গে আরো ১জনের নাম যুক্ত হয়। এই ৬জন হলেন- বর্তমান চেয়ারম্যান হাসান আব্দুল হাই, ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি আবদুল কাদির পাটওয়ারী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মিজানুর রহমান স্বপন ভূঁইয়া, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুমন আহমেদ, আ’লীগ নেতা লুৎফুল্লাহিল করিম ফারুক এবং ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মোরশেদ আলম মুরাদ পাটওয়ারী।

১০নং গোবিন্দপুর দক্ষিণে ৭জন প্রার্থীর নাম প্রস্তাব ও সমর্থন হয় সেখানে যুক্ত হয়েছে আরো ১জনের নাম। এই ৮জন হলেন- ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি মো. জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আলী আক্কাছ পাটওয়ারী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির পাটওয়ারী, উপজেলা যুবলীগের সাবেক নেতা এমরান হোসেন ভূঁইয়া, ইউনিয়ন আ’লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোন্দকার খোরশেদ আলম, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, আ’লীগ নেতা এস এম হাবিবুর রহমান (রুবেল) এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আলাউদ্দিন ভূঁইয়া।

১১নং চরদুঃখিয়া ইউনিয়নে ৭জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং এই তালিকায় উঠে আসে আরো ২জনের নাম। মোট ৯জন হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজী মো. ইব্রাহীম খান মেম্বার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আলহাজ্ব নূরুন্নবী জমাদার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন বাচ্চু পাটওয়ারী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন রাঢ়ী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মাও. ইকরামুল ইসলাম ও নূরুল আমিন পাটওয়ারী, আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন পাটওয়ারী, ইউনিয়ন যুবলীগের আহŸায়ক আবদুল মোতালেব তুহিন এবং ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মাহমুদুল হাছান মিরাজ।

শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

০১৭১৬৫১৯৫৪১ (বার্তা বিভাগ)